OrdinaryITPostAd

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম

 অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম কিংবা কোন উপায় যদি আপনার জানা না থাকে অথবা অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম খুঁজছেন তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য ।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম জানুন


চলুন তাহলে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম জানতে আজকের আর্টিকেলটি অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকি তাহলে আরো জানতে পারবো অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে  কি কি লাগে এইসব বিষয়গুলো সম্পর্কে  বিস্তারিত জেনে নিই ।

ভূমিকা 

আজকের আর্টিকেলটি মূলত লিখা হয়েছে আপনাদের জন্য কিভাবে আপনারা অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম জানতে পারবেন এবং অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন কত দিন লাগে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কতদিন লাগে এনআইডি কার্ড সংশোধন করতে কতদিন লাগে ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন ফর্ম  এসব বিষয় গুলো নিয়ে ।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম   

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন   করার নিয়ম  অনুযায়ী যেটি করা লাগবে সেটি হচ্ছে আপনাকে  জাতীয় পরিচয় পত্র বিভাগের ( NIDW) ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হবে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য  ।  NIDW  ওয়েব সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে সেখানে লগইন করে নিতে হবে তারপর ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী যে সমস্ত কাগজ প্রয়োজন সে সকল কাগজ সেখানে ওয়েবসাইটে আপলোড করে দিতে হবে । সংশোধনের ধরন অনুযায়ী সংশোধন করতে পারবেন । নিম্নে আলোচনা করা হলো ।

১। নামের আক্ষরিক সংশোধন  

যেমন আপনার নাম আব্দুল বাসির স্থলে আব্দুর বাসির হয়েছে সেক্ষেত্রে জন্ম সনদ পত্রের  অনলাইন কপি এবং এসএসসি পাস সনদ যদি থাকে তাহলে দিতে হবে । 

২।নামের আমুল সংশোধন 

যেমন আপনার নাম আয়েশা খাতুন স্থলে  মায়েশা খাতুন হয়েছে । তাহলে আপনাকে যেগুলো প্রদান করতে হবে  সেগুলো হচ্ছে জন্ম সনদ এসএসসি পাস করেছে সনদ যদি পঞ্চম শ্রেণী পাস অথবা অষ্টম শ্রেণী পাস হলে তাহলে প্রয়োজন নাই ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর হলফ নামা  দৈনিক পত্রিকা বিজ্ঞাপন । বিবাহিত হলে স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি প্রদান করতে হবে। বিবাহিত হলে সন্তানদের জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম সনদ অথবা স্কুল সনদপ্রদান করতে হবে। বিবাহিত হলে সেই সাথে কাবিননামা দিতে হবে ।অবশ্যই পিতার ওয়ারিশ সনদ জাতীয় পরিচয় পত্র উল্লেখ করতে হবে এবং চেয়ারম্যান  চারিত্রিক সনদ । 

৩।স্বামী অথবা স্ত্রীর নাম  সংযোজন ।

 স্বামী স্ত্রীর নাম সংযোজন করতে হলে কাবিননামা ও সন্তানদের জন্ম সনদ প্রদান করতে হবে ।

৪। স্বামী /স্ত্রীর নাম সংশোধন অন্যাত্র বিয়ে হওয়ার ক্ষেত্রে ।

(ক) নতুন বিয়ের কাবিন নামা ।

(খ) স্বামী অথবা স্ত্রীর মৃত্যু হলে মৃত্যু সনদপত্র স্বামীর সাথে স্ত্রীর তালাক হলে কাজী কর্তৃক খোলা তালাক নামা ।

(গ) নতুন স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র

(ঘ) যদি সন্তান থাকে তবে সন্তানদের জন্ম সনদ অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা স্কুল সনদ কপি দিতে হবে ।

(ঙ) ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চেয়ারম্যান কর্তক পত্যয়ন পত্র চেয়ারম্যান সুস্পষ্ট করে উল্লেখ করে দিবেন কি কারনে বিবাহ তালাক ও বিয়ে হয়েছে ।

(চ) প্রয়োজন বোধে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর নির্বাচন অফিসার অথবা অফিস থেকে তদন্তে যাবে।

৫। মাতা পিতা নাম সংশোধন

(ক) বর্তমান নিয়োম অনুযায়ী জন্ম সনদের বাংলা ও ইংরেজি অনলাইন কপি চেয়ারম্যান সনদ

(খ) এসএসসি সনদপত্র যদি থাকে তাহলে প্রদান করতে হবে।

(গ) পিতা-মাতা ভাই বোনের ক্ষেত্রে  এক জনের জন্য সকলের  আইডি কার্ড জন্ম সনদ শিক্ষা সনদ প্রদান করতে হবে ।

৬। জন্ম তারিখ সংশোধন

যদি জন্ম তারিখ একই সালের মধ্যে হয় অর্থাৎ সংশোধন হয় যেমন ১০থেকে ১১মাসের মধ্যে পার্থক্য থাকে তাহলে এসএসসি সনদ ও জন্ম সনদ অনলাইন কপি প্রদান করতে হবে এক বছরের অধিক১২ মাসের অধিক হলে আবেদনকারী পিতার সকল সন্তানদের জাতীয় পরিচয় পত্র ও তার জন্ম সনদপত্র প্রদান  এসএসসি  সনদ পত্র সত্যায়িত কপি  চাকরিজীবী হলে  সার্ভিসবুক কপি জমা  দিতে হবে।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে 

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র হিসাবে অবশ্যই আপনার  সিবন্ধন  অনলাইন হতে হবে এবং নাগরিকত্ব সনদ পত্র থাকতে হবে সকল প্রকার পরীক্ষা সনদপত্র যদি থাকে তাহলে সংশোধনের জন্য প্রয়োজন হবে ।  শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র হিসেবে এসএসসি সমমান পরীক্ষার সনদপত্র যদি থাকে তাহলে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে কাজ করে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করার জন্য । জন্ম নিবন্ধন সনদ পত্র এটি ও একটি অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সনদপত্র। পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের অনলিপি যদি আপনি অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চান তাহলে পিতা মাতার সন্তান হিসেবে পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের অনলিপি প্রয়োজন আছে ।নাগরিকত্ব সনদপত্র নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবে এটি অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে ।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে 


ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের তিনটি ধাপ রয়েছে এখানে প্রতিটি ধাপের উপর নির্ভর করবে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগবে সেটার উপর । প্রথমবার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন এর জন্য ২৩০ টাকা  ফি  প্রদান করতে হবে । আপনার ভোটার আইডি কার্ড যদি দ্বিতীয়বার সংশোধন   এর প্রয়োজন হয় এবং সংশোধনের জন্য আবেদন করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে  ৩৪৫ টাকা সংশোধন ফ্রি প্রদান করতে হবে ।তৃতীয় ধাপ হচ্ছে সেই ধাপটিকে বুঝায় যেটা তৃতীয় বার সংশোধন এর প্রয়োজন হয় ।  অর্থাৎ তৃতীয় ধাপে  ৫৭০ টাকা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফ্রি প্রদান করতে হবে ।

ভোটার আইডি কার্ড প্রথমবার সংশোধন 

 যেমন ধরুন প্রথমবার সংশোধন করতে চান তাহলে আপনাকে ২৩০ টাকা ফি প্রদান করতে হবে নিজের নাম বানানের ভুল এক্ষেত্রে আইডি সংশোধনের জন্য প্রথমবার সংশোধন করা হলো সেখানে প্রথম বার সংশোধন লিপিবদ্ধ থাকবে । 

ভোটার আইডি কার্ড দ্বিতীয় বার সংশোধন 

 আপনি প্রথমবার সংশোধন করার পরে দ্বিতীয়বার সংশোধনের প্রয়োজন হল আপনার বয়সের ভুল সংশোধন অথবা নামের বানানের সংশোধনটি সঠিক হয়নি সে ক্ষেত্রে কখনো ৩৪৫ টাকা প্রদান করে পুনরায় আবেদন করতে হবে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য সে ক্ষেত্রে সারভারে দ্বিতীয়বার সংশোধন কথাটি উল্লেখ হয়ে যাবে ।

ভোটার আইডি কার্ড তৃতীয় বার সংশোধন

আপনি প্রথমবার এবং দ্বিতীয়বার সংশোধন এর জন্য আবেদন করেও আপনার সংশোধন হয়নি এখন আপনার সংশোধনের জন্য পিতা-মাতা নামের ভুল সংশোধন করা প্রয়োজন সে ক্ষেত্রে আপনাকে তৃতীয়বার ৫৭০ টাকা ফি প্রদান সাপেক্ষে পুনরায় ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আবেদন করতে হবে । এটাই হচ্ছে ভোটার আইডি কার্ড তৃতীয়বার সংশোধন অর্থাৎ তৃতীয় ধাপ ।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন কত দিন লাগে




অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন কত দিন লাগে এটার কোন নির্দিষ্ট সময় নাই তবে আবেদন পত্র জমা দেওয়ার পর সকল প্রকার কাগজপত্র বাছাই করে সংশোধিত কার্ডটি তৈরি করতে হয় ।প্রথমে জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য একটি স্থানীয় নির্বাচন অফিসে জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন করতে হয় । আবেদন পত্রের সাথে জন্মতারিখ প্রমাণ করার জন্য প্রমাণপত্র হিসেবে জন্ম সনদ অথবা যদি এসএসসি পাস সনদ এবং  পাসপোর্ট থাকে সেক্ষেত্রে সেগুলো জমা দিতে হয় । বর্তমানে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আপনার নাম জন্ম তারিখ রক্তের গ্রুপ ঠিকানা  ইত্যাদি তথ্য পরিবর্তন এর জন্য আবেদন করতে পারেন খুব সহজে এবং তথ্য গুলো সঠিক হতে হবে খেয়াল রাখতে হবে যেন তথ্যগুলো কোন প্রকার ভুল না হয় তানাহলে ভুল সংশোধন এ জটিলতা বৃদ্ধি পাবে ।অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন কত দিন লাগে এর সঠিক তথ্য হয়তো কেউ দিতে পারবে না তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ব্যস্ততার উপর এবং আবেদন রেগুলার ভাবে কতটুকু পড়েছে তার উপর নির্ভর করে উপযুক্ত প্রমাণ পত্র সহ আবেদন যদি সঠিক হয় তবে ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে আবেদন পত্রটি অনুমোদন হয়ে যায় কিছু ক্ষেত্রে জটিলতা কাজগুলো যখন ভেরিফিকেশন এর প্রয়োজন হয় তখন এক থেকে দেড় মাস অথবা দুই মাসের সময় লেগে যেতে পারে অথবা তার চেয়েও অধিক সময় লাগতে পারে । এক কথায় যে কোন প্রকার জটিল কাজগুলো নিষ্পত্তি হতে সময় লাগে।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কতদিন লাগে

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম আর্টিকেলটির এ পর্বে জানতে পারবেন অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কতদিন লাগে আসলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে হোক অথবা  নির্বাচন অফিসের মাধ্যমে আবেদন যেটাই করে  থাকেন না কেন এটার নিদিষ্ট কোন সময় নেই । ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন এর কত দিন সময় লাগবে তা নির্ভর করে তার ক্যাটাগরির উপর বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের চারটি ক্যাটাগরি ভাগ করে রেখেছেন প্রতিটি ক্যাটাগরির জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ভিন্ন ভিন্ন । ক্যাটাগরী গুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো ।

ক ঃ ক্যাটাগরী - ক  ক্যাটাগরির আবেদন গুলা অন্যান্য ক্যাটাগরির চাইতে সহজ এবং দ্রুত সমাধান হয়ে থাকে এগুলোর মধ্যে হচ্ছে জন্ম তারিখের ভুল লিঙ্গ পরিবর্তন রক্তের গ্রুপ মোবাইল নম্বর ইত্যাদি সাধারণত সমস্যাগুলো ৭ থেকে ১০  দিন সময় লাগতে পারে এ গুলো উপজেলা নির্বাচন অফিসার দায়িত্ব পালন করে থাকেন ।

খ ঃ ক্যাটাগরী -  খ ক্যাটাগরির মধ্যে পড়ে স্বামী বা স্ত্রীর নাম সংযোজন অথবা বিয়োজন জন্মতারিখ ৫ বছর  পর্যন্ত সংশোধন শিক্ষাগত যোগ্যতার পরিবর্তন স্বাক্ষর আপডেট এবং ধর্ম পরিবর্তন এর মত বিষয়গুলো এটি হচ্ছে একটি মাঝারি ক্যাটাগরির সংশোধন । এটি  সংশোধন করতে ১৫ থেকে ২০ দিন সময় লাগতে পারে । এটি জেলা নির্বাচন অফিসার এর তত্ত্বাবধানে কাজটি সম্পন্ন হয়ে থাকে ।

গ ঃ ক্যাটাগরী - গ গ ক্যাটাগরির মধ্যে পড়ে যেমন সম্পূর্ণ নাম পরিবর্তন পরীক্ষার সনদ পত্র অনুযায়ী পরিবর্তন জন্ম তারিখ পাঁচ বছরের উপরে পরিবর্তন হয়ে থাকে ক্যাটাগরি গুলো সংশোধনের জন্য এক মাস অথবা দুই মাস সময় লাগতে পারে এটি আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসার এর অধীনে সংশোধন সম্পন্ন হয়ে থাকে । এ ক্যাটাগরির কাজগুলো তুলনামূলক ক এবং খ ক্যাটাগরির চাইতে জটিল এবং কঠিন হয়ে থাকে।

ঘঃ ক্যাটাগরী -ঘ ক্যাটাগরির মধ্যে পড়ে সম্পূর্ণ নাম পাবলিক পরীক্ষার সনদ ছাড়া সম্পূর্ণ  নাম  পরিবর্তন জন্ম তারিখ সংশোধন সকল ক্ষেত্রে যেমন চাকরির বয়সসীমা বা মুক্তিযোদ্ধা সুবিধা নেওয়ার জন্য এই ক্যাটাগরির কাজটি সকল ক্যাটাগরির চাইতে জটিল এবং কঠিন তবে এটা  সংশোধন সম্পন্ন হতে  ৪৫ দিন হতে  ৬০ দিন  অথাৎ দুই মাস হতে সময় লাগতে পারে  । ইহা এন আই ডি উইংয়ের মহাপরিচালক  তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয়ে থাকে ।

N  I  D   কার্ড সংশোধন করতে কতদিন লাগে

এন আই ডি কার্ড সংশোধন করতে প্রাথমিকভাবে সময় লাগে ১৫ থেকে ৪৫  দিন । তবে এ সংশোধনের সময় নির্ধারণ করবে এনআইডি কার্ড সংশোধন কতটুক জটিলতা সেটির উপর যেমন নামের আক্ষরিক সংশোধন এটি দ্রুত সম্পূর্ণ হতে পারে এবং নামের সম্পূর্ণ পরিবর্তন বা পিতা-মাতার নাম পরিবর্তন হতে পারে সে ক্ষেত্রে আপনার বেশি সময় লাগতে পারে ।

ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন ফর্ম

ভোটার আইডি কার্ডে লিপিবদ্ধ নাম সংশোধন ফর্ম ১৪ ব্যবহার করতে হবে এটি পাওয়া যাবে সরাসরি     বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন  ওয়েবসাইট থেকে । যদি আপনি আপনার নাম সংশোধন ফর্ম নিজে সংগ্রহ করতে চান তাহলে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন ।

লেখকের মন্তব্য

আমার মতে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম আটিকেল টি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি সেই সাথে জানতে পেরেছেন অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে এবং  অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কত দিন সময় লাগে এসব বিষয় গুলো ।

উপসংহার 

পরিশেষে বলবো অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে অথবা সামান্য উপকার পেয়ে থাকেন তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন ।এতক্ষন যাবৎ সঙ্গে থাকার জন্য সকল কে ধন্যবাদ জানাই ।পরবর্তী আর্টিকেল পেতে ভিজিট করুন চাঁপাই বিডি ডট কম ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪